ব্রেস্ট ক্যানসার বা স্তন ক্যানসার, ক্যানসার জনিত মৃত্যুর দ্বিতীয়
কারণ।বাংলাদেশে স্তন ক্যানসার জনিত কারনে শুধু মাত্র মহিলাদের মৃত্যু হার
১১.৪৭%।প্রথম স্থানে রয়েছে লাং বা ফুসফুস ক্যানসার।যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ৮ জন
নারীর মধ্যে ১ জন এই মরণ ব্যাধীতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করে।শুধুমাত্র
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ২.৮ মিলিয়ন নারী স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত।বিশ্ব ব্যা
স্তন ক্যানসারের লক্ষণ:
oস্তনের নিচে বা বোগোলের নিচে শক্ত মাংস পিন্ডের প্রকাশ।
oস্তনের উত্তাপ স্বাভাবিকের চেয়ে বৃদ্ধিপাওয়া।
oস্তনে জোরে চাপ দিলেও সহজে ব্যথা অনুভূত হয় না, সুস্থ স্তনে যেমনটি সাধারণত হয়ে থাকে।
oস্তনের বোটা গুটিয়ে যাওয়া, স্তন ধিরে ধিরে আকারে ছোট হয়ে যাওয়া।
স্তন ক্যানসারের কারণ কি কি ?
oতামাকজাত দ্রব্য সেবন
oবংশগত কারণ।
oঅধিক বয়সে প্রথম সন্তানের জন্ম গ্রহণ।
oবংশগত কারণ।
oঅধিক বয়সে প্রথম সন্তানের জন্ম গ্রহণ।
oবয়স বৃদ্ধি ।
oস্ত্রী বা স্বামী ধুমপায়ী হলে।
oস্তনে আঘাত পেলে।
oপূর্বে রেডিও থেরাপির মাধ্যমে স্তনের চিকিৎসা গ্রহন করে থাকলে।
কিভাবে স্তন ক্যানসার ভাল করবেন?
বেকিং সোডা: ১ টেবিল চামচ বেকিং সোডার সাথে ১.৫ টেবিল চামচ
ম্যাপল সিরাপ বা মানুকা মধু বা কাল গুড় মিশিয়ে এক গ্লাস পানি সহ
সকালে খালি পেটে এবং রাতে খেতে হবে।
খাওয়ার পর ৩০ মিনিট কোন ধরনের শারিরীক কাজ করবেন না।
রসুন: রসুনে রয়েছে এমন কিছু এন্টিবায়োটিক উপাদান যা ব্যাকটেরিয়া,ছত্রাক প্রতিরোধে করে।রসুনে রয়েছে এলকাইল সালফার যা ক্যানসার প্রতিরোধে সক্ষম।এলকাইল সালফার দেহের ক্যানসার আক্রান্ত মারাত্মক ক্ষতিকর কোষের স্বাভাবিক কোষের ন্যায়
মৃত্যু ঘটায়।ফলে ক্যানসার কোষের বিস্তৃতি ঘটে না।এ উপাদানটি ক্যানসার আক্রান্ত কোষের বিরুদ্ধে সুস্থ কোষ সমূহকে সক্রিয় করে।
রসুন রান্না না করে কাচাঁ অবস্থায় খাওয়া অধিক উপকারী।
টমেটো: টমেটোয় রয়েছে ক্যানসার প্রতিরোধী শক্তিশালী এন্টিঅক্সিডেন্ট লাইকোপেন নামক উপাদান যা ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি প্রতিহত করে।এছাড়াও টমেটোতে রয়েছে এমন কিছু উপাদান যা মেয়েদের ঋতু বন্ধ হওয়ার পর ক্যানসার হওয়ার ঝুকি কমায়।
আঙুর: আঙুরে রয়েছে proanthocyanidins নামক উপাদান যা দেহের
estrogen উৎপাদন হ্রাস করে যা ক্যানসার রোগ প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্য্কর।আঙুরের রস doxorubicin নামক ক্যানসার প্রতিরোধী ঔষধের কার্য্ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
গ্রীন টি: গ্রীন টিতে রয়েছে এন্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্য্কর।
ভিটামিন ডি: ভিটামিন ডি ক্যানসার রোগের ঝুকি কমায়।দুধ, ডিম, কড লিভার অয়েলে ভিটামিন ডি
পাওয়া যায়।
ব্যায়াম: ক্যানসার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলেন যে প্রতিদিন এক ঘন্টা ব্যায়াম করলে ব্রেস্ট ক্যানসারের ঝুকি কমে।শুধু ব্রেষ্ট ক্যানসার নয়, সব ধরনের রোগ প্রতিরোধে ব্যায়ামের কোন বিকল্প নেই।
ক্যালশিয়াম: ঋতু কালিন মেয়েদের ক্যালশিয়াম জাতীয় খাবার খাওয়া অত্যন্ত দরকারী।কারণ ক্যালশিয়াম ক্যানসার রোগের ঝুকি কমায়।ডিম, কলা, দুধ ইত্যাদি খাবারে প্রচুর ক্যালশিয়াম বিদ্যমান যা ক্যানসার প্রতিরোধে সক্ষম।
চর্বি যুক্ত খাবার পরিহার: মাংস ও চর্বী যুক্ত খাবার কম খেলে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন